জাপানের নাগরিক কুনিও হোশি হত্যার ঘটনায় আরো তিন জনকে আটক করেছে, পুলিশ। এদের মধ্যে শুক্রবার রাজশাহী থেকে ব্রাক ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা এবং পাবনা থেকে আটক করা হয় আরও এক জনকে।
তারা সবাই হোশি হত্যা মামলার আসামি হিরার আত্মীয় বলে জানা গেছে। হিরার পরিবারের অভিযোগ, অন্যায়ভাবে তাদের মামলায় জড়ানো হয়েছে। তবে, রংপুরের ডিআইজি জানিয়েছেন, সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করতে যা যা করা দরকার, সে ভাবেই কাজ করছেন তারা।
গত তিন অক্টোবর শনিবার রংপুর কাউনিয়া উপজেলার আলুটারী এলাকায় গুলি করে হত্যা করা হয় জাপানের নাগরিক কোনিও হোশিকে। হত্যাকান্ডের পরপরই অপরাধীদের ধরতে মাঠে নামে আইন শৃংঙ্খলাবাহিনী। ঐদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয় হোসির ব্যবসায়ীক অংশীদার হিরাসহ ছয় জনকে। এর তিনদিন পর মঙ্গলবার গ্রেফতার দেখানো হয় বিপ্লব ও হিরাকে।
আর এক সপ্তাহ পর পাবনার শালগারিয়া থেকে আটক করা হয় হিরার স্ত্রী সুলতানা খাতুনের খালাত ভাই সুইটকে এবং রাজশাহী থেকে আটক করা হয় হিরার শ্যালক বুলবুলের বন্ধু ব্রাক ব্যাংকের কর্মকর্তা নাহিদ ও শাহরিয়ারকে । তবে, হিরার পরিবারের অভিযোগ তারা কোন ভাবেই এই হত্যা মামলা সাথে জড়িত নন।
এদিকে হত্যাকান্ডে ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ও রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি হুমায়ুন কবির জানান, হত্যাকান্ড রহস্য উন্মোচনে কাজ করা যাচ্ছেন তারা। তিনি বলেন, দোষীদের চিহ্নিত করতে সবই করছেন তারা।
আর রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুস সালাম বলেন, দেশকে অস্থিতিশিল করতে বিদেশীদের হত্যা করা হচ্ছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে, সপ্তাহ হলেও, এখনো কোনির মরদেহ রংপুর মেডিকেলের হীম ঘরে পড়ে আছে।
গত তিন অক্টোবর শনিবার রংপুর কাউনিয়া উপজেলার আলুটারী এলাকায় গুলি করে হত্যা করা হয় জাপানের নাগরিক কোনিও হোশিকে। হত্যাকান্ডের পরপরই অপরাধীদের ধরতে মাঠে নামে আইন শৃংঙ্খলাবাহিনী। ঐদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয় হোসির ব্যবসায়ীক অংশীদার হিরাসহ ছয় জনকে। এর তিনদিন পর মঙ্গলবার গ্রেফতার দেখানো হয় বিপ্লব ও হিরাকে।
আর এক সপ্তাহ পর পাবনার শালগারিয়া থেকে আটক করা হয় হিরার স্ত্রী সুলতানা খাতুনের খালাত ভাই সুইটকে এবং রাজশাহী থেকে আটক করা হয় হিরার শ্যালক বুলবুলের বন্ধু ব্রাক ব্যাংকের কর্মকর্তা নাহিদ ও শাহরিয়ারকে । তবে, হিরার পরিবারের অভিযোগ তারা কোন ভাবেই এই হত্যা মামলা সাথে জড়িত নন।
এদিকে হত্যাকান্ডে ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ও রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি হুমায়ুন কবির জানান, হত্যাকান্ড রহস্য উন্মোচনে কাজ করা যাচ্ছেন তারা। তিনি বলেন, দোষীদের চিহ্নিত করতে সবই করছেন তারা।
আর রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুস সালাম বলেন, দেশকে অস্থিতিশিল করতে বিদেশীদের হত্যা করা হচ্ছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে, সপ্তাহ হলেও, এখনো কোনির মরদেহ রংপুর মেডিকেলের হীম ঘরে পড়ে আছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন