ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় পাপুয়া প্রদেশে ত্রিগানা এয়ারলাইন্সের বিধ্বস্ত যাত্রীবাহী বিমানটির ৫৪ আরোহীর মধ্যে ৫৩ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন উদ্ধারকারীরা
মঙ্গলবার দেশটির পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। রোববার পাপুয়ার প্রধান শহর জয়পুরার সেন্তানি বিমানবন্দর থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ওকসিবিলে যাওয়ার পথে ৫৪ জন আরোহী নিয়ে বিমানটি নিখোঁজ হয়েছিল। সোমবার ইন্দোনেশিয়ার একটি তল্লাশি বিমান পাপুয়ার পশ্চিমাঞ্চলের ঘন অরণ্যবেষ্টিত বিনতাং পার্বত্যাঞ্চলে ত্রিগানা এয়ারের বিধ্বস্ত বিমানটির খোঁজ পায়।ত্রিগানা এয়ারের এটিআর ফর্টিটু টার্বোপ্রপ বিমানটিতে ৪৪ জন প্রাপ্তবয়স্ক যাত্রী, পাঁচ শিশু ও পাঁচজন ক্রু ছিলেন।দেশটির জাতীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থা নিখোঁজ একটি শিশুর খোঁজে তল্লাশি অব্যাহত রেখেছে বলে এক খুদে বার্তায় বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন দেশটির পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জুলিয়াস আদ্রাভিদা বারাতা।পাপুয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরীবদের জন্য একটি সরকারি অর্থ সহায়তা প্রকল্পের জন্য বিধ্বস্ত বিমানটিতে করে নগদ প্রায় ৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় অবকাঠামোগত দুর্বলতা ও বন্ধুর প্রকৃতির কারণে সহায়তার অর্থ সাধারণত বিমান যোগেই পাঠানো হয়ে থাকে।
বিমান নিরাপত্তা বিষয়ক নেটওয়ার্কের তথ্যানুযায়ী, ত্রিগানা এয়ার ১৯৯১ সাল থেকে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১৪ টি মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটেছে। ধ্বংস হয়েছে ১০টি বিমান।
অনুসন্ধানকালে জানা যায় ২০০৭ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষিদ্ধ পরিবহনের তালিকায় আছে ত্রিগানা এয়ারলাইন্স।
বিমান নিরাপত্তা বিষয়ক নেটওয়ার্কের তথ্যানুযায়ী, ত্রিগানা এয়ার ১৯৯১ সাল থেকে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১৪ টি মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটেছে। ধ্বংস হয়েছে ১০টি বিমান।
অনুসন্ধানকালে জানা যায় ২০০৭ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষিদ্ধ পরিবহনের তালিকায় আছে ত্রিগানা এয়ারলাইন্স।
সুত্রঃ রয়টার্স... লন্ডন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন