জার্মান নাগরিকের উষ্ণ সংবর্ধনায়, মৃত্যুযাত্রার কষ্ট ভুলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের শরণার্থী আর অভিবাসন প্রার্থীরা। এ পর্যন্ত জার্মানিতে পৌঁছেছেন ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। আশা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা বাড়বে আরো কয়েকগুণ। কারণ এখনো হাঙ্গেরি আর অস্ট্রিয়ার পথে রয়েছেন, ঘরহারা লাখো মানুষ। এমনই উষ্ণ ভালোবাসায় শরণার্থীদের অভ্যর্থনা জানালো জার্মানির বাসিন্দারা। হাতে ছিলো স্বাগতম লেখা প্ল্যাকার্ড, কণ্ঠে ছিলো বরণ
ধ্বনি। শরণার্থী শিশুদের জন্য অনেকে এনেছেন উপহার। কেউ কেউ আবার সঙ্গে আনেন খাবার ও পানি। জার্মানির মিউনিখ, ফ্রাঙ্কফুর্ট বা সালফেল্ড যে শহরেই পা রাখছেন শরণার্থীরা, সেখানেই মিলছে উষ্ণ অভ্যর্থনা। শরণার্থী বলেন, 'শরণার্থীরা প্রায় ২০ দিন ধরে যাত্রা করছে। তারা সিরিয়া, তুরস্ক থেকে গ্রিস, মেসিডোনিয়া থেকে সার্বিয়া প্রায় গোটা ইউরোপ পাড়ি দিয়ে এখানে এসেছেন। এই গোটা যাত্রাপথ শেষ করে এক মা আর মেয়ের এখানে এসেই প্রথম দেখা হলো, ঘটনাটি আমাকে ভীষণ আবেগপ্রবণ করে তুলেছে।' এমন অভ্যর্থনা পেয়ে পথের কষ্ট ভুলে গেছেন শরণার্থীরা। তবে ভুলেননি কৃতজ্ঞতা জানাতে।
শরণার্থী বলেন, 'ধন্যবাদ জার্মানির প্রতি, আমাদের সহায়তা করার জন্য। সহস্র ধন্যবাদ, সহস্র ধন্যবাদ।'
শনিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ধাপে ধাপে শরণার্থীরা ঢুকতে থাকেন জার্মানির বিভিন্ন শহরে। এখনও ঢুকছেন অনেকে। পুলিশ জানায়, জার্মানিতে গেলো ২৪ ঘণ্টায় ঢুকেছেন হাজার দশেক শরণার্থী।
শুক্রবার রাতে হাঙ্গেরি সরকার, শরণার্থীদের যাত্রার ওপর বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার পর বাস, ট্রেন এমনকি পায়ে হেঁটেও অস্ট্রিয়া ও জার্মানির দিকে, যাত্রা শুরু করেন তারা। শরণার্থীদের জার্মানি পৌঁছে দিতে গ্রিস, মেসিডোনিয়া, সার্বিয়া, হাঙ্গেরিসহ কয়েকটি দেশই ব্যবস্থা করেছে বিশেষ বাস-ট্রেনের।
এদিকে, শরণার্থীদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে, প্যারিসে সমাবেশ করেন, কয়েক হাজার মানুষ। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও এসেছে সিরিয়ার যুদ্ধপীড়িত মানুষকে সহায়তার আশ্বাস।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট বলেন, 'শরণার্থী ও মানবিক কর্মসূচির আওতায়, যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে আরো কিছু মানুষকে আমাদের দেশে আশ্রয় দেয়ার পরিকল্পনা করছি। তবে এখনই বলতে পারছি না কতোজনকে সুযোগ দিতে পারবো।
শনিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ধাপে ধাপে শরণার্থীরা ঢুকতে থাকেন জার্মানির বিভিন্ন শহরে। এখনও ঢুকছেন অনেকে। পুলিশ জানায়, জার্মানিতে গেলো ২৪ ঘণ্টায় ঢুকেছেন হাজার দশেক শরণার্থী।
শুক্রবার রাতে হাঙ্গেরি সরকার, শরণার্থীদের যাত্রার ওপর বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার পর বাস, ট্রেন এমনকি পায়ে হেঁটেও অস্ট্রিয়া ও জার্মানির দিকে, যাত্রা শুরু করেন তারা। শরণার্থীদের জার্মানি পৌঁছে দিতে গ্রিস, মেসিডোনিয়া, সার্বিয়া, হাঙ্গেরিসহ কয়েকটি দেশই ব্যবস্থা করেছে বিশেষ বাস-ট্রেনের।
এদিকে, শরণার্থীদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে, প্যারিসে সমাবেশ করেন, কয়েক হাজার মানুষ। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও এসেছে সিরিয়ার যুদ্ধপীড়িত মানুষকে সহায়তার আশ্বাস।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট বলেন, 'শরণার্থী ও মানবিক কর্মসূচির আওতায়, যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে আরো কিছু মানুষকে আমাদের দেশে আশ্রয় দেয়ার পরিকল্পনা করছি। তবে এখনই বলতে পারছি না কতোজনকে সুযোগ দিতে পারবো।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন