আর নয় চোখের পানিঃ আপনি যখন মাঝরাতে আপনার কোন জরুরী কাজ করার জন্য আপনার কম্পিউটার চালু করেন তখন দেখা যায়, আপনার চোখ জ্বলতে শুরু করে এবং চোখ দিয়ে পানি আসে। আর ঠিক এই ব্যাপারটাকে নিয়ন্ত্রন করতে আজ আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিব এমন একটা সফটওয়ার যা আপনার লোকেশন অনুযায়ী আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনকে কে নিয়ন্ত্রন করবে। সফটওয়ারটির নামঃ F.Flux
কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ
কেন এই টুলটি আপনার দরকার হবেঃ
স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমানো আদৌ কোন সঠিক পন্থা বলে মনে হয়না, কেননা এতে আপনার চোখের কোন ধরনের আলোক প্রতিবন্ধকতা তৈরী করেনা। স্ক্রীনের ব্রাইটনেস কমানো থাকলে ঘুমকাতুরে চোখে পানি আনতে পারে এমনকি আপনার ঘুম ঘুম ভাব ও দূর করে দিতে পারে। পরীক্ষামূলকভাবে প্রামাণিত যে, স্ক্রিনের এই নীল আলো একজন ব্যবহারকারীর সারা রাতের ঘুম নষ্ট করতে যথেষ্ট।
আর যদি বিজ্ঞানভিত্তিক উপায় বলা হয় তবে এটা অবশ্যই প্রয়োজন। আমাদের বেশির ভাগ ব্যবহারকারীরা জানেন না আমাদের চোখের রেটিনার দুইপাশে রডস এবং কনস এর সাথে দুইটি কোষ আছে যা রেসিপ্রোকেটর নামে পরিচিত। এটাকে মেলানোপ্সিনও বলা হয়। এই প্রতিবেদনটি প্রায় ১৫বছর আগে প্রচারিত হয়েছিল। মেলানোস্পিন সাধারণত ৪০০-৪৬০মিমি. এর মধ্যাকার সংকীর্ণ নীল রঙ সহ্য করতে পারে।
মেলানোস্পিন সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকগুলো দেখতে পারেনঃ
আর যদি বিজ্ঞানভিত্তিক উপায় বলা হয় তবে এটা অবশ্যই প্রয়োজন। আমাদের বেশির ভাগ ব্যবহারকারীরা জানেন না আমাদের চোখের রেটিনার দুইপাশে রডস এবং কনস এর সাথে দুইটি কোষ আছে যা রেসিপ্রোকেটর নামে পরিচিত। এটাকে মেলানোপ্সিনও বলা হয়। এই প্রতিবেদনটি প্রায় ১৫বছর আগে প্রচারিত হয়েছিল। মেলানোস্পিন সাধারণত ৪০০-৪৬০মিমি. এর মধ্যাকার সংকীর্ণ নীল রঙ সহ্য করতে পারে।
মেলানোস্পিন সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকগুলো দেখতে পারেনঃ
1) Internal Time by Til Roennberg
2) Research Papers and articles – link
এটা কি এবং কি কাজ করেঃ
F.Flux এমন একটি অ্যাপ যা সাধারণ সব ধরণের ডিভাইসে সাপোর্ট করে এবং এর প্রধান কাজ হচ্ছে পিসি বা ডিভাইসের স্ক্রীনের গ্লো কে নিয়ন্তন করা। এটি সাধারনত ওয়ার্ম টোনের সাহায্যে কাজ করে থাকে এবং সময় বা অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে স্ক্রীনের গ্লো ইফেক্ট কে নিয়ন্তন করে।
কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ
আগেই বলা হয়েছে এটা আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে স্ক্রীনের গ্লো নিয়ন্তন করে থাকে তাই এটি সেট আপ দেয়ার সময় আপনার লোকেশন এবং আপনার এলাকার সুযাস্ত ও সুর্যোদয় এর সাথে সামজস্য করে এবং ইন্টারনেট লাগবে। এটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার লোকেশনের উপর ভিত্তি করে টেম্পারেচারকে নিয়ন্ত্রন করবে। তাছাড়া আপনি কন্ট্রোল প্যানেল থেকে আপনার ডিসপ্লের নাইট ভিশন ও প্রিভিউ দেখতে পারেন। আপনি যদি এই ফিচার না চান তবে আপনি তা বন্ধ করেও রাখতে পারেন।
তাহলে আর দেরী কেন? চলুন ডাওনলোড করে চোখের সুরক্ষা নিশ্চিম করি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন