সেতু। যেকোন নদী বা জলাশয়ের উপর দিয়ে যাওয়ার জন্য তৈরী হয়। এটা নান্দনিকও বটে। আলোচিত ও সমালোচিত হয় মাঝে মধ্যে। যে কোন ভ্রমণে আনন্দদায়ক। তবে কখনো কখনো আনন্দকে নিরানন্দে পরিণত করে। জীবনকে করে তছনছ। সারাজীবনের কান্না হয়ে হাজির হয় ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনে। আজ এমন কয়েকটি নান্দনিক সেতুর দৃশ্য নিয়ে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এর সবকয়টি দেশী নয় বিদেশী। পাঠককে করবে আন্দোলিত। চলুন আমরা এক নজরে দেখে ১০ টি শিহরণ জাগানো সেতু। সেতুগুলো ভয়ংকর কিন্তু অনেক সুন্দর।
১.জাপানে অবস্থিত Eshima Ohashi নামে সেতুটি Matsue এবং Sakaiminato শহর দুটির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।
প্রায় এক মাইল দীর্ঘ বিশাল আকৃতির সেতুর উপর খাঁড়াভাবে উঠতে হয়। গাড়ী চালানোর সময় প্রত্যেক ড্রাইভারকে ভীতিকর অবস্থায় থাকতে হয়।

২.ক্যারিক-ই-রেডে নামক এই সেতুটি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডে অবস্থিত।
ভ্রমণকারী ও পর্যটকদের জন্য বেশ আকর্ষণীয় এই সেতু।
৩.Kawarau নামের এই সেতুটি নিউজিল্যান্ডে অবস্থিত।
প্রচণ্ড ভীতিকর হলেও, সেতুর উপর থেকে জাম্প দেয়া এখানে বেশ জনপ্রিয়।
৪.Daedunsan মাউন্টেন সাসপেনশন ব্রিজ – দক্ষিণ কোরিয়া।
উচ্চতা বেশি না থাকলেও, ভয়ংকর খুবই সরু দড়ি ধরে হাঁটতে হয় সেতুর উপর দিয়ে।
৫.মন্টিনিগ্রো বৃষ্টি অরণ্য সেতু – কোস্টারিকা
সেতুটি দেখতে খুবই আকর্ষণীয়। বনের মধ্যে মুকুট মণি হিসেবে পরিচিত।
৬.Trift সেতু – সুইজারল্যান্ড
নীচের হিমবাহ গলে যাওয়ায় পথচারীদের হাঁটার সুবিধার কারণে নির্মিত হয়েছিল সেতুটি।
৭.Langkawi আকাশ সেতু – মালয়েশিয়া
সেতুটি সমুদ্রতলের উপর থেকে প্রায় ২০০০ ফুট উপরে। পর্যটকরা নীচের পর্বত ও আন্দামান সাগরের সামগ্রিক দৃশ্য উপভোগ করে থাকেন।
৮.Ghasa ঝুলন্ত সেতু – নেপাল
পশু পারাপারের জন্য সেতুটি তৈরী করা হয়েছিলো।
৯.Huangshan সেতু – চীন
ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পর্বত। প্রায় ১০০ মিলিয়ন বছর আগে হিমবাহ দ্বারা এটি গঠিত হয়।

ভ্রমণকারী ও পর্যটকদের জন্য বেশ আকর্ষণীয় এই সেতু।

প্রচণ্ড ভীতিকর হলেও, সেতুর উপর থেকে জাম্প দেয়া এখানে বেশ জনপ্রিয়।

উচ্চতা বেশি না থাকলেও, ভয়ংকর খুবই সরু দড়ি ধরে হাঁটতে হয় সেতুর উপর দিয়ে।

সেতুটি দেখতে খুবই আকর্ষণীয়। বনের মধ্যে মুকুট মণি হিসেবে পরিচিত।

নীচের হিমবাহ গলে যাওয়ায় পথচারীদের হাঁটার সুবিধার কারণে নির্মিত হয়েছিল সেতুটি।

সেতুটি সমুদ্রতলের উপর থেকে প্রায় ২০০০ ফুট উপরে। পর্যটকরা নীচের পর্বত ও আন্দামান সাগরের সামগ্রিক দৃশ্য উপভোগ করে থাকেন।

পশু পারাপারের জন্য সেতুটি তৈরী করা হয়েছিলো।

ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পর্বত। প্রায় ১০০ মিলিয়ন বছর আগে হিমবাহ দ্বারা এটি গঠিত হয়।

১০.ইউ-bein সেতু – মিয়ানমার।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন