হাসি- আমাদেরকে সুস্থ সবল ও কাজের প্রতি মনযোগী করে তোলে। আর তাই আমাদের এই আয়োজনে আছে আপনাকে হাসানোর জন্য একটু ছোট্ট প্রয়াস।
১। ●মেয়ে : এই আয়নাটার দাম কতো..?
দোকানদার : ১০০০ টাকা।
মেয়ে : এত দাম কেন..? এর মধ্যে কি কোনো বিশেষ গুন আছে..?
দোকানদার : আপনি এটা ১০০ তলা থেকে যদি ফেলে দেন, ৯৯ তলা পর্যন্ত এটা ভাঙবে না।
মেয়ে : ওয়াও..!!! তাহলে এটা প্যাক করে দিন।
*দেখছেন, মেয়েটা কত স্মার্ট..
●স্যার : বলোতো, বিদ্যুৎ চলে গেলে আমরা কী দেখতে পাই..?
ছাত্র : আমাদের ভবিষ্যৎ।
স্যার : কীইইই..? বিদ্যুৎ গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ কিভাবে দেখা যায়..?
ছাএ : কেন স্যার, আপনি তো বলেন,
.
.
.
আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
*আমাদের দেশের ছাএদের অবস্থা এমনই*
প্রশ্নকর্তা : একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা..?
প্রার্থী : এটা তো সোজা। ৪৯টা।
প্রশ্নকর্তা : আচ্ছা একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটে স্টেপ কী কী..?
প্রার্থী : ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা : একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী..?
প্রার্থী : ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর
ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা : বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন..?
প্রার্থী : হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে।
প্রশ্নকর্তা : এক বৃদ্ধা, কুমিরভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে..?
প্রার্থী : কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।
প্রশ্নকর্তা : শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন..?
প্রার্থী: (অনেক ভেবে) হয়ত হার্ট অ্যাটাক হয়ে..!!
প্রশ্নকর্তাঃ ভুল !!!
.
.
.
প্লেনের থেকে যে ইটটা নীচে ফেলা হয়েছিল, সেটা মাথায় পড়ে।
আপনি এবার আসতে পারেন!
তারপরতিনি সকল ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বললেন।
এবার তিনি মেয়েদেরকে বললেন, ছোট্ট জনি কালকে নিশ্চয়ই বিশ্রী কোন কথা লিখে আনবে।
আমি চাই ওর এসাইনমেন্ট পড়ার
সাথে সাথে তোমরা ক্লাস থেকে বেরিয়েযাবে যাতে ও বুঝতে পারে ওর কথা তোমরা পছন্দ করো না।
তাহলে হয়তো ওর একটা শিক্ষা হবে।
পরদিন সব ছেলে এসাইনমেন্ট করে এনেছে।
জিম পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তৈরি হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জিনিস কেনাকাটায় অনেক সুবিধা হবে।
বিল পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা মার্কেট তৈরি হচ্ছে। আমার মায়ের কেনাকাটায় সুবিধা হবে।
জনি এগিয়ে এলো তার এসাইনমেন্ট পড়ার জন্য। টিচার সব মেয়েদের গোপনে ইশারা করে দিলেন।
জনি পড়লো- আমাদের বাসার কাছে একটা বেশ্যাপাড়া তৈরি হচ্ছে। এ পর্যন্ত পড়ে সে দেখলো মেয়েরা দরজার দিকেলাইন দিয়ে বেরিয়েযাচ্ছে।
তাই দেখে সে বললো- আরে আরে, তোমরা কোথায় যাও? এখনও তো বিল্ডিংটা বানানো শেষ হয়নি।
ছাত্র: ব্যাপার হচ্ছে স্যার, ঠিক তা নয়। পেছন থেকে আপনার দাঁড়িয়ে থাকাটা ভালোভাবে দেখা যাচ্ছিল না।
রফিক জবাব দেয়, তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে ।
১। ●মেয়ে : এই আয়নাটার দাম কতো..?
দোকানদার : ১০০০ টাকা।
মেয়ে : এত দাম কেন..? এর মধ্যে কি কোনো বিশেষ গুন আছে..?
দোকানদার : আপনি এটা ১০০ তলা থেকে যদি ফেলে দেন, ৯৯ তলা পর্যন্ত এটা ভাঙবে না।
মেয়ে : ওয়াও..!!! তাহলে এটা প্যাক করে দিন।
*দেখছেন, মেয়েটা কত স্মার্ট..
●স্যার : বলোতো, বিদ্যুৎ চলে গেলে আমরা কী দেখতে পাই..?
ছাত্র : আমাদের ভবিষ্যৎ।
স্যার : কীইইই..? বিদ্যুৎ গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ কিভাবে দেখা যায়..?
ছাএ : কেন স্যার, আপনি তো বলেন,
.
.
.
আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
*আমাদের দেশের ছাএদের অবস্থা এমনই*
২। ●চরম ইন্টারভিউ●
=============প্রশ্নকর্তা : একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা..?
প্রার্থী : এটা তো সোজা। ৪৯টা।
প্রশ্নকর্তা : আচ্ছা একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটে স্টেপ কী কী..?
প্রার্থী : ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা : একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী..?
প্রার্থী : ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর
ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা : বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন..?
প্রার্থী : হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে।
প্রশ্নকর্তা : এক বৃদ্ধা, কুমিরভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে..?
প্রার্থী : কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।
প্রশ্নকর্তা : শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন..?
প্রার্থী: (অনেক ভেবে) হয়ত হার্ট অ্যাটাক হয়ে..!!
প্রশ্নকর্তাঃ ভুল !!!
.
.
.
প্লেনের থেকে যে ইটটা নীচে ফেলা হয়েছিল, সেটা মাথায় পড়ে।
আপনি এবার আসতে পারেন!
৩। ক্লাসে টিচার সকল ছেলেকে এসাইনমেন্ট দিলেন,
তোমার বাড়ির আশেপাশে কি তৈরি হচ্ছে তা নিয়ে লিখবে।তারপরতিনি সকল ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বললেন।
এবার তিনি মেয়েদেরকে বললেন, ছোট্ট জনি কালকে নিশ্চয়ই বিশ্রী কোন কথা লিখে আনবে।
আমি চাই ওর এসাইনমেন্ট পড়ার
সাথে সাথে তোমরা ক্লাস থেকে বেরিয়েযাবে যাতে ও বুঝতে পারে ওর কথা তোমরা পছন্দ করো না।
তাহলে হয়তো ওর একটা শিক্ষা হবে।
পরদিন সব ছেলে এসাইনমেন্ট করে এনেছে।
জিম পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তৈরি হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জিনিস কেনাকাটায় অনেক সুবিধা হবে।
বিল পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা মার্কেট তৈরি হচ্ছে। আমার মায়ের কেনাকাটায় সুবিধা হবে।
জনি এগিয়ে এলো তার এসাইনমেন্ট পড়ার জন্য। টিচার সব মেয়েদের গোপনে ইশারা করে দিলেন।
জনি পড়লো- আমাদের বাসার কাছে একটা বেশ্যাপাড়া তৈরি হচ্ছে। এ পর্যন্ত পড়ে সে দেখলো মেয়েরা দরজার দিকেলাইন দিয়ে বেরিয়েযাচ্ছে।
তাই দেখে সে বললো- আরে আরে, তোমরা কোথায় যাও? এখনও তো বিল্ডিংটা বানানো শেষ হয়নি।
৪। একদিন ক্লাসে শিক্ষক হঠাত্ প্রশ্ন করলেন, ‘যারা নিজেকে বোকা ভাবো তারা উঠে দাঁড়াও।’ স্বাভাবিকভাবেই কেউ উঠে দাঁড়াল না। খানিক পর মুখে একটা ফিচেল হাসি নিয়ে উঠে দাঁড়াল ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্রটা।
শিক্ষক: ওহ্, তাহলে তুমি নিজেকে বোকা ভাবো?ছাত্র: ব্যাপার হচ্ছে স্যার, ঠিক তা নয়। পেছন থেকে আপনার দাঁড়িয়ে থাকাটা ভালোভাবে দেখা যাচ্ছিল না।
৫। এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে রফিক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক।
একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, কিরে রফিক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?রফিক জবাব দেয়, তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন